১. প্রশান্তিমূলক অনুভূতি পাওয়া যায়।
২. ইচ্ছেশক্তি বৃদ্ধি পায়।
৩. শরীরচর্চার মানসিকতা থাকে।
৪. বই পড়ার জন্য বাড়তি সময় পাওয়া যায়।
৫. সারাদিনের জন্য শারীরিক ও মানসিক প্রোডাক্টিভিটি বহুগুণে বেড়ে যায়।
২. ইচ্ছেশক্তি বৃদ্ধি পায়।
৩. শরীরচর্চার মানসিকতা থাকে।
৪. বই পড়ার জন্য বাড়তি সময় পাওয়া যায়।
৫. সারাদিনের জন্য শারীরিক ও মানসিক প্রোডাক্টিভিটি বহুগুণে বেড়ে যায়।
ফজর থেকেই মুলত ভোর শুরু হয়।
বিভিন্ন দলীলের মাধ্যমে বুঝা যায় যে, শরী‘আতে ফজরের পর ঘুমানোর বিষয়টি নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। কেননা আল্লাহ রাববুল ‘আলামীন রাতকে বিশ্রাম এবং দিনকে জীবিকার্জনের জন্য সৃষ্টি করেছেন (নাবা ৭৮/১০-১১)।
এছাড়া রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘হে আল্লাহ তুমি আমার উম্মতের জন্য ভোরের কর্মের মধ্যে বরকত দান করো। বর্ণনাকারী বলেন, নবী করীম (ছাঃ) যখন কোথাও ক্ষুদ্র সেনাদল বা বৃহৎ সৈন্যবাহিনী পাঠাতেন তখন তাদেরকে দিনের প্রথমাংশে পাঠাতেন। রাবী ছাখার আল-গামেদী ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। তিনি তার ব্যবসাদলকে দিনের শুরুতেই পাঠিয়ে দিতেন। ফলে তিনি ধনী হন এবং তার সম্পদ বৃদ্ধি পায় (আবুদাঊদ হা/২৬০৬; মিশকাত হা/৩৯০৮; ছহীহুল জামে‘ হা/১৩০০)।