প্রথমত একটা দ্বীনদার ছেলেকে জিজ্ঞেস করা হলো, কেমন মেয়ে চাও....?
সে বলবে দ্বীনদার...?
যখন বলা হবে মেয়েটির গায়ের রং কালো। তখন সে বলবে...? মেয়ের গায়ের রং ফর্সা হতে হবে...!
আমি বিয়ের পর দ্বীনদার বানিয়ে নেবো....!
অসংখ্য বায়োডাটায় দেখা গেছে যেখানে কয়েকটা বাদে ৯৯% ছেলে সুন্দরী + দ্বীনদার বউ চায়💔
আসলে তুমি যতই দ্বীনদার হও তুমি যদি সুন্দর না হও তাহলে গায়ের রং এর নিচেই তোমার দ্বীনদারীতা চাপা পরে যাবে।
একজন দ্বীনদার ছেলে যখন ফর্সা মেয়ে বিয়ে করতে চায়। তখন আর তাকে আমার দ্বীনদার ছেলেই মনে হয় না।
হুম আমি জানি এই খুব কম সংখ্যক মানুষ আছে যারা তোমাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসে। 🖤
যারা তোমার রুপ তালাশ করে সে আর যাই হোক আল্লাহর জন্য নয়, বরং তার নিজের প্রয়োজনে তোমাকে ভালোবাসে।
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, সাধারণতঃ মেয়েদের চারটি গুণ দেখে বিবাহ করা হয়- তার ধন-সম্পদ, বংশ-মর্যাদা, সৌন্দর্য এবং ধর্ম। তোমরা ধার্মিক মেয়েকে অগ্রাধিকার দাও। অন্যথায় তোমাদের উভয় হস্ত অবশ্যই ধূলায় ধূসরিত হবে (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৩০৮২, ৩০৯০, ‘বিবাহ’ অধ্যায়)।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমরা বিবাহের জন্য উপযুক্ত পাত্রী নির্বাচন কর এবং সমতা দেখে বিবাহ কর (ইবনু মাজাহ হা/১৯৬৮; সিলসিলা ছহীহাহ হা/১০৬৭)। পাত্রের ক্ষেত্রে তার দ্বীনদারী এবং উত্তম আচরণের দিকে লক্ষ্য করতে হবে।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, مَنْ تَرْضَوْنَ دِيْنَهُ وَخُلُقَهُ فَزَوِّجُوْهُ ‘যার দ্বীনদারী এবং উত্তম আচরণে তোমরা সন্তুষ্ট, তার সাথে বিবাহ দাও’ (তিরমিযী, মিশকাত হা/৩০৯০)।
দ্বীনদার নয়, সৌন্দর্যের প্রতি যার ঝোঁক, ভুল করেও এমন মানুষ কারোর জীবনে না আসুক।
আমীন_____🌻
দ্বীনদার নয়, সৌন্দর্যের প্রতি যার ঝোঁক, ভুল করেও এমন মানুষ কারোর জীবনে না আসুক।
আমীন_____🌻